র্বষবরণ
20.00৳
নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সৃষ্টি, দিন ও রাত্রির আগমন-নির্গমন এবং সারা বছরের ঋতু বৈচিত্র্য সবই আল্লাহর নিদর্শন সমূহের অন্তর্ভুক্ত। এতে বান্দার কোন হাত নেই। তাই সৃষ্টির বদলে স্রষ্টার ইবাদত করাই বান্দার প্রধান কর্তব্য। হাদীছে কুদসীতে আল্লাহ বলেন, ‘আদম সন্তান আমাকে কষ্ট দেয়। সে যামানাকে গালি দেয়, অথচ আমিই যামানার সৃষ্টিকর্তা। আমার হাতেই সকল কর্তৃত্ব। আমি রাত্রি ও দিবসের বিবর্তন ঘটাই’ (বুঃ মুঃ মিশকাত হা/২২)। তাই বর্ষবরণ, বর্ষাবরণ, চৈত্রসংক্রান্তি ইত্যাদি অনুষ্ঠান সমূহ ইসলামী আক্বীদার সম্পূর্ণ বিরোধী। কারণ এগুলিতে স্রষ্টাকে বাদ দিয়ে সৃষ্টিকে পূজা করা হয়। যা স্পষ্ট শিরক।
যুগ যুগ ধরে এদেশে হিন্দু-মুসলিম একত্রে সহাবস্থান করছে। প্রত্যেকেই স্ব স্ব উৎসব-আনন্দ করে থাকে। হিন্দুদের বারো মাসে তের পার্বণ হয়ে থাকে। মুসলমানদের দুই ঈদে আনন্দ-উৎসব হয়ে থাকে। কেউ কারো ধর্মীয় উৎসবকে নিজেদের বলে দাবী করেনি। বরং প্রত্যেকেই প্রত্যেকের প্রতি সহানুভূতিশীল থেকে পৃথকভাবে স্ব স্ব ধর্মীয় ও অন্যান্য অনুষ্ঠান সমূহ পালন করে থাকে। কিন্তু সম্প্রতি ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র নামে হিন্দুদের পালিত নানা পর্ব ও উৎসবকে ‘সার্বজনীন জাতীয় উৎসব’ হিসাবে দাবী করা হচ্ছে এবং তাতে মুসলমানদের অংশগ্রহণের জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বাধ্য করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। যা নিতান্তই অন্যায়। বরং এর ফলে উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা ইতিপূর্বে কখনো ছিল না। দুর্বল চেতনার মুসলমানরা ক্রমেই অমুসলিমদের বিভিন্ন শিরকী কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ছে। এ থেকে ভবিষ্যৎ বংশধরগণকে রক্ষা করা আমাদের অপরিহার্য দায়িত্ব।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
General Inquiries
There are no inquiries yet.
Related products
- 
	Add to cartরাসূল (ছাঃ) বলেন, ক্বিয়ামতের দিন বান্দাকে প্রথম প্রশ্ন করা হবে তার ‘ছালাত’ সম্পর্কে। ছালাতের হিসাব সঠিক হলে তার সমস্ত আমল সঠিক হবে। আর ছালাতের হিসাব বেঠিক হ’লে অন্য সব আমল বরবাদ হবে (সিলসিলা ছহীহাহ হা/১৩৫৮)। সেকারণ মাননীয় লেখক সমাজের এই গুরুত্বপূর্ণ দিকটির প্রতি গভীরভাবে দৃষ্টি দিয়েছেন এবং চূড়ান্ত সাধনার মাধ্যমে মুহাদ্দেছীন ও সালাফে ছালেহীনের মাসলাক … ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) [বাংলা] – Salatur Rasul (sm) [Bangla]Read More 
- 
	তাওযীহুল কুরআন ৩০ তম পারা350.00৳
- 
	Add to cartমুমিনের দৈনন্দিন জীবনের যুগ-জিজ্ঞাসার জবাবে ছহীহ দলীলের ভিত্তিতে শরী‘আতের বিধান সমূহ বর্ণনা করাকে ‘ফৎওয়া’ (الفتوي) বলে। পবিত্র কুরআনের ৫টি সূরায় ৯টি আয়াতে ‘ফৎওয়া’ শব্দটি এসেছে।[1] আল্লাহ বলেন, وَيَسْتَفْتُونَكَ فِي النِّسَاءِ قُلِ اللهُ يُفْتِيكُمْ فِيهِنَّ ‘তারা তোমার নিকট নারীদের সম্বন্ধে বিধান জিজ্ঞেস করছে। তুমি বলে দাও আল্লাহ তোমাদেরকে তাদের সম্পর্কে বিধান দিয়েছেন…’ (নিসা ৪/১২৭)। তিনি আরও … 
- 
	








Reviews
There are no reviews yet.